Bank Banned Problem Solution
বর্তমানে সব থেকে বড় প্রবলেম হলো ব্যাংক ব্যান হয়ে যাওয়া। চলেন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে সমাধান করা যাবে।
কিছু কিছু ব্যাংক যদি ইন্সট্যান্ট এড করার জন্য আমরা ট্রাই করি সেক্ষেত্রে ব্যাংক এর বলতে গেলে সব তথ্য চলে যায় যে কোম্পানীতে এড করা হয় সে কোম্পানীতে যেমন ধরুন ব্যাংক কবে একাউন্ট করা হয়েছে কবে কোথায় কি লেনদেন করলেন ইত্যাদি টাইপের তথ্য গুলো।
আপনাকে থাকতে হবে সম্পূর্ন হিডেন সেজন্য ম্যানুয়াল ভাবে এড করবেন এতে ৩-৪ দিন পর্যন্ত সময় লাগবে সেখানে আপনাকে ছোট্ট দুইটা ডিপোজিট সেন্ট করবে আপনাকে সেগুলো দেখে যে সাইটে রেফার করেছেন সেই সাইট টাতে এসে ভেরিফাই করতে হবে।
এরপর আমরা যে ভুল গুলো বেশী করি তার মধ্যে হচ্ছে অযথাই বার বার ব্যাংক একাউন্ট চেক করি সেটা অনেক সময় সেম ডিভাইস থেকে অনেগুলো হতে পারে কিংবা একই আইপি ব্যবহার করে বার বার কিংবা লো কোয়ালিটি ভিপিএন ব্যবহার করে লগিন করা ইত্যাদি
দরকার না হলে ব্যাংকে লগিন এর দরকার নেই জাস্ট কার্ড ক্যাশ এপে এড করবেন এবং ক্যাশ এপ থেকে ট্রান্সফার করে দিবেন তবে ডিপোজিট ভেরিফাই করার জন্য যদি লগিন করেন তবে Emulator এ আলাদা instance এবং আলাদা আইপি ব্যবহার করুন কিংবা ভার্চুয়াল স্পেস তৈরী করে নিতে পারেন মোবাইল হলে।
এবার আসি ব্যাংক কিভাবে ব্যান সমস্যা আরো একদম জিরোতে নামিয়ে আনা যায় যদি পারেন ওল্ড একাউন্ট কিনে নেন যেগুলো ৬ মাস থেকে ১ বছর বয়স তবে খেয়াল এটাও রাখতে হবে যেন সেটা দিয়ে অফারটা আগে পূরন করে হয়েছি কিনা যদি কেউ করে থাকে সেটাকে বাদ।
আরো স্ট্রং একাউন্ট বানানোর জন্য Physical Card এক্টিভ করা গুরুত্বপূর্ন কিন্তু আপনি তো আর আমেরিকা থাকেন না তাহলে সেটা কিভাবে করবেন চলেন দেখে নেই।
আমি একটা সাইট সাজেস্ট করছি এমন সাইট আরো অনেক আছে যদি আগে থেকেই জানা থাকে ইগনোর করুন।
প্রথমে উল্লেখিত সাইটে চলে যাবেন
এবার এখান থেকে আপনি একটা ভার্চুয়াল মেইল বা ভার্চুয়াল ঠিকানা ভাড়া নিতে পারবেন। যেখানে আপনার যে কোন ডকুমেন্ট গেলে কোম্পানী রিসিভ করবে এবং সেটা ডকুমেন্ট আকারে আপনার প্রোফাইলে থাকবে আপনি যে কোন সময় সেটা ওপেন করে দেখতে পারবেন ভিতরে কি আছে।
এটা মূলত ইউ এস এর পাবলিক দের জন্য সার্ভিস তারা যখন কোথাও বেড়াতে যায় তখন দরকারী ডকুমেন্ট আসলে তারা সাথে সাথে রিসিভ করতে পারবেনা এরজন্য আবার তাদের বাসায় যেতে হবে তাই তারা বেড়াতে গেলে এমন ভার্চুয়াল ঠিকানা কিনে নেয় যাতে যে কোন ডকুমেন্ট আসলে রিসিভ করতে পারে।
আর আমরা এই ট্রিক টা কাজে লাগিয়ে যে কোন ডকুমেন্ট , গিফট কার্ড , চেক ইত্যাদি জিনিস গুলো দেশে বসেই দেখে নিতে পারি যেমন ধরেন আমাদের Physical কার্ড।
যাই হোক ঐ সাইটে গিয়ে আপনি আপনার লোকেশন অনুযায়ী আশে পাশের ঠিকানা বাছাই করবেন।
এবার লোকেশন এর দাম দেওয়াই থাকবে আপনি সেটা নির্বাচন করে নিবেন ব্যস আপনার ঐ ভাড়া করা ঠিকানায় এক মাসে অনেকবার অনেক কিছুই পাঠাতে পারবেন আর যদি ইন্টার ন্যাশনাল হিসাবে ভাড়া নেন তবে সেই জিনিস নিজের দেশে নিজের ঠিকানায় আনা যাবে যদিও একটু খরচ বেশী পড়বে বাট ইটস ওকে।
যাই হোক আপনার মেইলের ঠিকানায় যা আসবে তার একটা স্ক্যান করা কপি নিজের এই ভার্চুয়াল মেইল সার্ভিস থেকে দেখতে পারবেন এন্ড যে কোন পিন বা কোড ইত্যাদি কালেক্ট করে ভেরিফাই করতে পারবেন।
এত কথা বলার একটাই কারন আর তা হলো যদি আপনি Physical Card এক্টিভ করেন তবে ব্যাংক আপনাকে রিয়েল পার্সন হিসাবে বুঝে নিবে কারন আপনিও হয়তো জানেন বর্তমান অবস্থা তারাও এখন সচেতন তাই আপনাকেও এক ধাপ বেশী এগিয়ে থাকতে হবে এই লাইনে ঠিকে থাকতে হলে।
আশা করি আপনি আপনার ব্যাংক ব্যান সমস্যার সমাধান পেয়ে গিয়েছেন ভালো থাকবেন ব্রাদার।
Comments
Post a Comment